Durga Puja Shashthi Date (Shashti Date)
Kalparamba Puja Time 2017 (Kalparambha Puja Time 2017)
SASHTI 26th SEPTEMBER, 2017 TUESDAY
Shree Shree Durga Devi’s Sashtadi Kalparambo 06:31 AM To 08:10 AM
No Puja Related Activity due to Kaalbela 08:10 AMTo 09:32 AM
Shree Shree Durga Devi’s Sashti Bihito Puja 09:33 AM To 11:29 AM
Shree Shree Durga Devi’s Amantran Adhibas 06:28 PM. To 08:01 PM
Sandhya Aarti : 08:01 PM 08:01 PM To 08:46 PM
দুর্গা ষষ্ঠী
মহা ষষ্ঠী: ৯ ই আশ্বিন ১৪২৪, ইং ২৬শে সেপ্টেম্বর ২০১৭ (মঙ্গলবার)
পূজারম্ভ সকাল ৯ টা ১৫ মিঃ
দেবীর আগমন ও অধিবাস সন্ধ্যে ৮টা ০০ মিঃ
সূর্য উদয় থেকে সকাল ৫৷৩৹ – এর মধ্যে শ্রীশ্রীশারদীয়া দুর্গাদেবীর ষষ্ঠী পূজা।
পুষ্পাঞ্জলি, সন্ধ্যায় সন্ধ্যারতি।
সন্ধ্যা বেলায় শ্রীশ্রীশারদীয়া দুর্গাদেবীর বোধন, আমন্ত্রণ ও অধিবাস।
Shashthi Durga Puja 2017 Kalparambha and Akal Bodhon
শ্রীশ্রী দুর্গা ষষ্ঠী
SHASHTI – 26th September 2017 Tuesday (দুর্গা পূজা মহাষষ্ঠী ৯ ই আশ্বিন ১৪২৪,): “Kalparambho” Within 8:10 AM | Durga Devi “BODHON” “Amantran” and “Adhibas” in the evening.
Bilva Nimantran Muhurat = 03:37 PM to 05:56 PM
Duration = 2 Hours 18 Mins
৯ ই আশ্বিন ১৪২৪,
২৬শে সেপ্টেম্বর ২০১৭ মঙ্গলবার
সূর্য উদয় থেকে সকাল ৮৷৩৹ – এর মধ্যে শ্রীশ্রীশারদীয়া দুর্গাদেবীর ষষ্ঠী পূজা।
পুষ্পাঞ্জলি, সন্ধ্যায় সন্ধ্যারতি।
সন্ধ্যা বেলায় শ্রীশ্রীশারদীয়া দুর্গাদেবীর বোধন, আমন্ত্রণ ও অধিবাস।
Observational Sunrise on Navpatrika Day = 06:29 AM
Kalparambha marks the beginning of Durga Puja rituals in West Bengal. Kalparambha is done one day before of Kolabou Puja which is also known as Navpatrika Puja. In most of the years the day of Kalparambha falls on the Shashthi Tithi of the lunar month.
The rituals of Kalparambha are equivalent to Bilva Nimantran in other states. On the very same day, Goddess Durga is invited to dwell in Bilva tree or in a Kalash. The act of inviting Goddess Durga is known as Amantran and dwelling Her spirit into Bilva tree is known as Adhivas. The best time to perform invocation of Goddess Durga is Sanyakal which is the time window of approximately 2 hours and 24 minutes before sunset.
The day of Kalparambha is also known as the day of Akal Bodhon which means untimely invocation of Goddess Durga. Traditionally Goddess Durga was worshipped during Chaitra month of Hindu calendar. Even now Goddess Durga is also worshipped for nine days during Chaitra month and this period is known as Chaitra Navratri. However with time Chaitra Navratri has become less significant compare to Sharad Navratri.
According to Hindu beliefs it was Lord Rama who performed Akal Bhodon of Goddess Durga before waging war against demon Ravana. Lord Rama sought blessing of Goddess Durga before starting the battle to rescue His wife Sita. It is believed that this untimely invocation of Goddess Durga started the tradition of Sharad Navratri and Durga Puja.
Kalparambha during Durga Puja is symbolically same as Ghatasthapana or Kalashsthapana which is done on the Pratipada Tithi of Navratri. Three days Durga Puja in West Bengal is smaller version of 9 days Navratri which is mostly followed in other states. The religious books suggest 7 days Navratri, 5 days Navratri, 3 days Navratri, 2 days Navratri or even 1 day Navratri as an alternative to 9 days Navratri.
আজ মহাষষ্ঠী দেবী দুর্গার বোধন আমন্ত্রণ ও অধিবাস
মহাষষ্ঠী দেবী দুর্গার বোধন আমন্ত্রণ অধিবাস
সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপূজা শুরু হচ্ছে আজ বৃহস্পতিবার। আজ সন্ধ্যায় হবে মায়ের বোধন, আমন্ত্রণ ও অধিবাস।
শিউলি ফুটেছে। আকাশে সাদা কালো পেঁজা মেঘ ভাসছে। চারিদিকে শরতের হিমেল হাওয়া বইছে। তার মাঝে যেন মৃদু-মন্দ বৃষ্টি লেগেই আছে। আর তাই আদ্যশক্তি মহামায়াও মর্তে পৌঁছেছেন। শুক্রবার মহালয়ার ঘট স্থাপনের মধ্য দিয়ে দেবীপক্ষের শুভ সূচনা হয়েছে। দুর্গা দেবী মর্তে নেমে এসেছেন। এই আদ্যশক্তি মহামায়া দুর্গা দেবীকে শ্রী রাম চন্দ্র এই শরতে অকালে আহ্বান করেছিলেন। উদ্দেশ্য ছিল লঙ্কার রাজা (দশানন) রাবনকে বধ করা। শুক্রবার ঘট স্থাপনের মধ্য দিয়ে দুর্গা দেবী মর্তে পৌঁছানোর পরই সনাতন হিন্দু ধর্মালম্বীরা শারদীয় উৎসবে মেতে উঠেছেন। আজ শারদীয় উৎসবের শুরু ২৫ আশ্বিন বৃহস্পতিবার মহাষষ্ঠী পূজার মাধ্যমেই কার্যতঃ শ্রীশ্রীদুর্গা পূজার শুরু।
‘পরমাপ্রকৃতি, বিশ্বের আদি কারণ ও শিবপতœী’ এই বাক্যটিতে যেন দেবী দুর্গার প্রকৃত পরিচয় অনেকটাই স্পষ্ট হয়ে ওঠে… যে রূপসী মাতৃদেবী বাংলায় পূজিত হন শরৎকালে, যখন নীলাভ আকাশে ফুরফুরে হাওয়ায় ভেসে বেড়ায় সাদা সাদা মেঘের ভেলা, নদীর ধারে উজ্জ্বল রোদে ফুটে থাকে বাতাসে দোল খাওয়া শাদা শাদা কাশের ফুল আর গ্রামীণ জনপদে দেবীর আগমনী ঘোষণায় উন্মাতাল ঢাকের শব্দে বাঙালির আদিম রক্ত জেগে ওঠে এক পরম মাতৃভক্তিতে।
শ্রীশ্রীদুর্গা দেবীর উদ্ভব: পৌরাণিক আর্যদের…একবার মহিষাসুরের (মহিষ+অসুর=মহিষাসুর) ধারণা হলো কোনো দেবতা তাকে বধ করতে পারবে না। এই অহংকারে মহিষাসুর দেবতা ইন্দ্রকে সর্তক করে দেয় যে সে স্বর্গ জয় করে নেবে। মহিষাসুরের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পরাস্ত হয়ে ইন্দ্র ব্রহ্মা, শিব ও বিষ্ণুর আশ্রয় নেয়। দেবতারা ক্রোধান্বিত হয়ে ওঠেন এবং তাদের পবিত্র দেহ থেকে স্বর্গীয় সুষমায় আচ্ছন্ন অপূর্ব সুন্দরী এক নারীর জন্ম হয়। তিনিই হলেন মা মহামায়া অর্থাৎ শ্রীশ্রী দুর্গা। দেবতারা মহিষমর্দিনী শ্রীশ্রী দুর্গাকে অস্ত্র বাহন দিলেন…।
এরপর যুদ্ধে দুর্গা মহিষাসুরকে বধ করেন।
শুভ মহালয়ার ঘট স্থাপনের মধ্য দিয়ে দেবী দুর্গা স্বর্গরাজ্য থেকে মর্তে নেমে এসেছেন। এবার দুর্গা দেবীর দোলায় আগমন করেছেন। ফল- মা এবার মড়ক নিয়ে এসেছেন। আর দশমীর পরে মা দুর্গা দেবীর গজে গমন করবেন। যার ফল- শষ্যপূর্ণা বসুন্ধরা। ‘আদ্যাশক্তি মহামায় দুর্গা দেবীর মূল পূজা হলো বসন্তকালে। তাই তাকে বাসন্তিপূজা বলা হয়। যা সাধারণত চৈত্রের তিথিতে হয়ে থাকে। এই পূজা করেছিলেন লঙ্কার রাজা (দশানন) রাবন। রাবন দুর্গা দেবীকে পূজার মধ্যদিয়ে খুশি করে অমরত্ব লাভ করেছিলেন। তাই কোনোভাবেই রাম চন্দ্র রাবনকে বধ করতে পারছিলেন না। কারণ দুর্গা দেবী হলো সকল শক্তির উৎস। ব্রহ্মা, বিষ্ণু শিবের তেজ থেকে মা দুর্গার জন্ম। তাই তিনি হলেন শক্তির আধার।’ রাবনকে বধ করতেই মূলত শ্রীরামচন্দ্র শরতে অকালে আহ্বান করে দুর্গা দেবীকে মর্তে নিয়ে আসেন। তাই শরতের এই শারদীয় দুর্গা উৎসবকে অকাল বোধন বলা হয়।
শুভ মহালয়ার পর ঘট স্থাপনের মধ্য দিয়ে দুর্গাপূজার শুভ সূচনা হলেও আজ শারদীয় উৎসবের শুরু ২৫ আশ্বিন বৃহস্পতিবার মহাষষ্ঠী পূজার মাধ্যমে। এদিন সকাল ৯টা ৪৮ মিনিটে ষষ্ঠ্যাধি কল্পরম্ভ সায়ংকালে দেবীর বোধন, আমন্ত্রণ ও অধিবাস। ২৬ আশ্বিন শুক্রবার মহাসপ্তমী। এদিন সকাল ৮টা ১৪ মিনিটে দেবীর নব পত্রিকায় প্রবেশ। পরে স্থাপন সপ্তমাদি কল্পারম্ভ ও বিহিত পূজা। ২৭ আশ্বিন শনিবার মহাঅষ্ঠমী। এদিন সকাল ৯টা ৪৮ মিনিটে দেবীর মহাষ্টমী কল্পারম্ভ ও বিহিত পূজা। ২৮ আশ্বিন রোববার মহানবমী। এদিন সকাল ৯টা ৪৮ মিনিটে দেবীর মহানবমী কল্পারম্ভ ও বিহিত পূজা। ২৯ আশ্বিন সোমবার বিজয়া দশমী। এদিন সকাল ৯ টা ৪৮ মিনিটে দেবীর দশমী বিহিত পূজা সমাপন ও দর্পণ বিসর্জন। এর পরে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে দেবী আবার স্বর্গরাজ্যে ফিরে যাবেন।